বরিশালে ছাত্রদলের দু’গ্রুপে সংঘর্ষে আহত ২০
বরিশাল নগরীতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনেই ছাত্রদলের কর্মিসভায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছে।
হামলা-পাল্টা হামলা ও চেয়ার ভাংচুরের ঘটনায় ছাত্রদলের কর্মিসভা পণ্ড হয়ে যায়। গতকাল দুপুরে সিঅ্যান্ডবি রোডের তন্ময় কমিউনিটি সেন্টারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ওমর ফারুক শাফিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান রাসেদ।
লক্ষ্মীপুরে প্রেসক্লাবে ছাত্রদলের সন্ত্রাসী হামলা-ভাংচুরঃ
দূর্বার প্রতিনিধি শান্তসহ ৩ সাংবাদিক আহত
দূর্বার ডেস্কঃ
নাশকতার সচিত্র প্রতিবেদন তুলে ধরায় লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবে আকস্মিক হামলা চালিয়ে ভাংচুর করেছে লক্ষ্মীপুর ছাত্রদল সন্ত্রাসীরা। এ সময় দূর্বার নিউজ ২৪ ডট কমের লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিসহ ৩ সাংবাদিক আহত হয়। সকাল ১১টার দিকে প্রেস ক্লাব সম্মেলন কক্ষে মোহনা টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠান চলাকালে জেলা বিএনপি‘র সাধারন সম্পাদক সাহাব উদ্দিন সাবুর উপস্থিতিতে পৌর ছাত্রদলের সভাপতি বাবরের নেতৃত্বে ছাত্রদলের কর্মীরা আকস্মিক ভাবে ক্লাবের ভিতরে ঢুকে আসবাবপত্র ভাংচুর এবং মূল গেইট তছনছ করে। তাদের হামলায় বাংলাদেশ অনলাইন জার্নালিষ্ট এসোসিয়েসন এর লক্ষ্মীপুর জেলা সভাপতি, দূর্বার নিউজ ২৪ ডট কমের লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি ও দৈনিক নতুন চাঁদ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক আরাফাত হোসাইন শান্ত, দৈনিক সরেজমিনের জেলা প্রতিনিধি আরিফ হোসেন সহ ৩ জন আহত হয়। আহতদের লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের জকসিন বাজারে ১৮ দলীয় জোট সমর্থকরা আওয়ামীলীগের মিছিল লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে লাটি, চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা করে। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। আহত হয় ২০ জন। ভাংচুর করা হয় সদর (পূর্ব) যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক নিজাম পাটোয়ারীর মালিকানাধীন ১০/১৫ টি দোকান। খবর পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গেলে দুই সাংবাদিককে লাঞ্চিত করে তাদের ক্যামরা ছিনিয়ে নেয় হরতাল সমর্থকরা।
উক্ত সংবাদ প্রকাশের জের ধরে এ হামলা চালানো হয় বলে জানান, আহত সাংবাদিকরা।
এদিকে, লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবে হামলা ও সাংবাদিক মারধরের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান প্রেস ক্লাবের সভাপতি হোসাইন আহমদ হেলাল, সাধারন সম্পাদক কামাল হোসেন। এ নিয়ে আজ বিকাল ৫ টায় কার্য নির্বাহী সদস্যদের নিয়ে এক বৈঠকের ডাক দিয়েছে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাব।
রাজশাহীতে কর্মী সভায় দু’গ্র্বপের সংঘর্ষ, আহত ৫ ছাত্রদলের অন্ত:কোন্দল প্রকাশ্যে
01/09/2013 |
স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহীতে মহানগর ছাত্রদলের কর্মি সভায় অন্ত:কোন্দলের জের ধরে দু’গ্র্বপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকটি চেয়ার ও জানালার কাঁচ ভাংচুর করা হয়। এতে উভয় পৰের ৫ জন আহত হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে মহানগর বিএনপি কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এসময়
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনু ও সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলসহ ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপসি’ত ছিলেন।প্রত্যাৰদর্শীরা জানায়, আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার জনসভাকে সফল করতে মহানগর ছাত্রদল কর্মি সভার আয়োজন করে। মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি মাহফুজুর রহমান রিটনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনু এবং উদ্বোধক ছিলেন মহানগর যুবদলের আহবায়ক ও সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। তাদের বক্তব্য শেষ হওয়ার পর পরই মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু আহমেদ লাল্টু বক্তব্য না দিতে দেয়ায় তার সমর্থক লিংকন সভার সঞ্চালক মহানগর ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক শাহ মাঈনুল ইসলাম চৌধুরী শান্ত’র সাথে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এসময় সাধারন সম্পাদক গ্র্বপের কর্মী পিচ্চি শাকিল তার প্রতিবাদ করায় দু’গ্র্বপের নেতাকর্মীদের সাথে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় বিৰুদ্ধ নেতাকর্মিরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনু ও সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলসহ ছাত্রদল কেন্দ্রীয় নেতাদের উপসি’তে বেশ কয়েকটি চেয়ার ও জানালার কাঁচ ভাংচুর করে এবং সাধারন সম্পাদক শাহ মাঈনুল ইসলাম চৌধুরী শান্তকে লাঞ্ছিত করে। পরে সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল উঠে পরিসি’তি শান্ত করেন। খবর পেয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস’লে উপসি’ত হয়।
তবে একটি সুত্র জানায়, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনু ও মহানগর যুবদলের আহবায়ক সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের নাম সভার ব্যানারে দেয়া হলেও মহানগর সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলনের নাম সেখানে দেয়া হয়নি। এতে ৰুদ্ধ হয়ে উঠেন মিলন সমর্থিত ছাত্রদলের একাংশের কর্মী। বিএনপি নেতা মিলন পন’ী ছাত্রদল নেতা লাল্টুর নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা সভায় বিশৃংখলা সৃষ্টির পায়তারা চালায়। যদিও শফিকুল হক মিলন রাজশাহীর বাইরে ছিলেন বলে জানা গেছে। সুত্র আরো জানায়, সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল পন’ী সাধারণ সম্পাদক মাঈনুল ইসলাম চৌধুরী শান্ত এবং মহানগর সাধারন সম্পাদক এ্যাড. শফিকুল হক মিলন পন’ী সভাপতি মাহফুজুর রহমান রিটন ও সাংগঠনিক সম্পাদক লাল্টুর সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে দুই ভাগে বিভক্ত রয়েছে মহানগর ছাত্রদল। এরই বর্হি:প্রকাশ ঘটে কর্মী সভায়।
ডোমারে ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে কোন্দল; ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া সংঘর্ষ আহত ৮
নিজস্ব সংবাদদাতা, নীলফামারী॥ নীলফামারীর ডোমারে বিএনপির অঙ্গ সংগঠন ডোমার পৌরশাখার ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদকের পদটি নিয়ে দুটি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ৮ জন আহত হয়েছে।
সোমবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ডোমার শহরে এ ঘটনায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ ঘটনায় পরিস্থিতি এমনটাই হয়েছে ডোমার ছাত্রদলের পৌরকমিটির ঘোষিত সাধারণ সম্পাদক পদে অছাত্র, দুটি বিয়ে এবং ২ সন্তানের জনক হাবিবুর রহমান হাবিব কে অচিরেই অপসারণ করা না হলে ডোমারের ৩৯ জন ছাত্রদল নেতাকর্মী দল ত্যাগের আল্টিমেটাম দিয়ে নীলফামারী জেলা ছাত্রদলের আহবায়কের কাছে পত্র দিয়েছে।
অভিযোগে জানা যায়, চলতি বছরের গত ১৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নীলফামারীর ডোমার উপজেলা ও পৌর শাখার দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে শাহিন আলম শান্ত উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি ও আনোয়ার হোসেন পৌর ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। উপজেলা ও পৌর শাখার সম্পাদক পদে ২ জন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সম্মেলনে শুরু হয় হট্টগোল হাতাহাতি আর চেয়ার ভাংচুর। এক পর্যায় মামুনুর রশীদ বসুনিয়া সজিবের পক্ষের লোকজন জেলা ছাত্রদলের গাড়িতে হামলা চালালে কাউন্সিল অধিবেশনে শুধু মাত্র উপজেলা ও পৌর কমিটির সভাপতির নাম ঘোষণা করা হয়।
পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদন্দ্বিকারী সোহেল রানা অভিযোগ করে বলেন, পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক পদে আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী হাবিবুর রহমান হাবিব স্যা্েন্ডা গেঞ্জির দোকানদার ও অছাত্র । তার দুইটি বিয়ে, বাচ্চা ও কয়েকটি মামলা রয়েছে। এসব অছাত্রদের নিয়ে জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক মোর্শেদ আযম ডোমার ছাত্রদলের পৌর শাখার সাধারণ সম্পাদক করে রবিবার ৯১ সদস্যের কমিটি অনুমোদন করেন। তিনি আরো বলেন, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহিন আলম শান্ত ও পৌর ছাত্রদলের সভাপতি আনোয়ার হোসেনের কোন ছাত্রত্ব নেই এবং তারা এসএসসি পাস করলেও কলেজের গণ্ডি পর্যন্ত যেতে পারেনি। এ ঘটনায় ডোমারের ৩৯ জন ছাত্রদল নেতাকর্মী দল ত্যাগের আল্টিমেটাম দিয়ে নীলফামারী জেলা ছাত্রদলের আহবায়কের কাছে পত্র দিয়েছে।
ডোমার উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহিন আলম শান্ত সেল ফোনে বলেন কমিটিতে অছাত্র কেউ নেই। তিনি ছাত্র কিনা জানতে চাইলে প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গিয়ে বলেন ছাত্র দিয়ে ছাত্র রাজনীতি হয়না। কারণ ছাত্ররা লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত থাকে। ফলে ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্ব থাকেনা। তাই অছাত্ররাই ছাত্রদল পরিচালনা করবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
2013-09-17 08:23 AM
ক্যাম্পাস ডেস্ক: অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এসময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণেরও ঘটনা ঘটেছে।
কলেজ সূত্র জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি মো. শোয়েব আহমেদ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাকিল রহমানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। এর জের ধরে মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে উভয়পক্ষের কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় বিকট শব্দে তিনটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে ব্যাটারি চালিত পাঁচটি ইজিবাইক ভাঙচুর করা হয়। এসময় দুই পথচারী সামান্য আহত হয়।সুত্রঃক্যাম্পাস নিউজ
কলেজ সূত্র জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি মো. শোয়েব আহমেদ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাকিল রহমানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। এর জের ধরে মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে উভয়পক্ষের কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় বিকট শব্দে তিনটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে ব্যাটারি চালিত পাঁচটি ইজিবাইক ভাঙচুর করা হয়। এসময় দুই পথচারী সামান্য আহত হয়।সুত্রঃক্যাম্পাস নিউজ
মৌলভীবাজারে আভ্যন্তরীন কোন্দলে ছাত্রদল নেতা খুন : নিহতের লাশ নিয়ে মিছিল
স্টাফ রিপোর্টার॥ ২১-০২-২০১৪
মৌলভীবাজারে জেলা ছাত্রদলের আভ্যন্তরীন কোন্দলের জের ধরে কুপিয়ে হত্যা করেছে ছাত্রদল পৌর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মিলাদুর রহমান মিলাদ (২৫) কে। ১৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার রাত ১টায় দিকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
জেলা বিএনপির সভাপতি নাসের রহমান গ্রুপের সমর্থক মিলাদুর রহমান মিলাদ সদর উপজেলার জগন্নথপুর গ্রামের মৃত হাবিল মিয়ার ছেলে।
মৌলভীবাজার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসেম জানান, ঘটনার দিন বুধবার মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের সম্মুখ থেকে মিলাদ নিখোঁজ হন। রাত ১১টার দিকে শহরের নতুন বাস টার্মিনালের পাশে আহত অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়। এসময় স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে আসে। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত ১টায় ঢাকা নেওয়ার পথে ছাত্রদল নেতা মিলাদুর রহমান মিলাদ মারা যায়। এছাড়াও মিলাদের এক সহযোগী আহতবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এদিকে ২০ ফেব্রুয়ারি বেলা তিনটার দিকে ময়না তদন্ত শেষে দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদল জেলা বিএনপির সভাপতি নাসের রহমান গ্রুপ। মিছিলটি সদর হাসপাতাল থেকে শুরু হয়ে কুসুমবাগ এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে চৌমোহনায় সমাবেশ করে। সমাবেশে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খালেদা রব্বানী গ্রুপের জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন উজ্জল, যুগ্ন আহ্বায়ক গাজী মারুফ, রাজু, আলদ্বীন, খায়রুল, সাগর, ইমনসহ কয়েকজন নাম উল্লেখ করে বলা হয় মিলাদকে অপহরণ করে নিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে জখম করে। পরে তারা শহরের জুগিডহর এলাকায় নতুন বাস টার্মিনালের পাশে গুরুত্বর আহতবস্থায় ফেলে রাখে। এলাকাবাসী আহতবস্থায় উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
No comments:
Post a Comment